রুদ্ধ গাড়ুইকে গতি দিতে চাই আসানসোল পৌরনিগম

আসানসোল: বৃষ্টি হলেই বন্যার ভ্রূকুটি গাড়ুই নদীতে।বর্ষা বা ভারী বৃষ্টি হলেই জবরদখল গাড়ুই আলোচনার কেন্দ্রে উঠে আসে।নদীর দুই পাড় এ নির্মাণের সঙ্গে শহরের আবর্জনা ফেলার জায়গায়ও হয়েউঠেছে গাড়ুই।দীর্ঘদিনের রুদ্ধ গতির গাড়ুই কে এবার মুক্তি দিতে চাই আসানসোল পুর-প্রশাসন।গাড়ুই সংস্কারে ১ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকার পূর্ণাঙ্গ প্রজেক্ট রিপোর্ট(ডিপিআর) রাজ্য সেচদপ্তর কে পাঠালো আসানসোল পুরসভা।মেয়র জিতেন্দ্র তেওয়ারি জানান,গাড়ুইএর সৌন্দর্যকরণ, জঞ্জাল সাফাইয়ের মতো বিষয় ডিপিআর এ রাখা হয়েছে।সেচ দপ্তর সবুজ সংকেত দিলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে পুরসভা এর নিজস্ব কর্মী দিয়ে জঞ্জাল সাফ করার কাজ শুরু হয়েছে।
আসানসোল শহরের ৩৪ কিমি দূরত্ব জুড়ে রয়েছে গাড়ুই ও নুনিয়া নদী।নিয়ামতপুরে জাতীয় সড়ক পেরিয়ে পুরএলাকায় ঢুকেছে গাড়ুই।এরপর কাল্লার কাছে নুনিয়া নদীর সাথে মিশে রাণীগঞ্জ এর জামানিয়া হয়ে দামোদরে মিশেছে।নদীর দুই পাড়ে গজিয়ে উঠেছে অসংখ্য বাড়ি।মানুষের ব্যবহার করা যাবতীয় আবর্জনা নদীতে ফেলা হচ্ছে।ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই নদীর জল উপচে শহরে ঢুকছে।জানা গেছে প্রথম পর্যায়ে কল্যাণপুর থেকে দমহানী পর্যন্ত ৪ কিমি এলাকা দ্রুত কাজ করার কথা ভাবছে পুরসভা।পুরসভার এক ইঞ্জিনিয়ার বলেন,'নদীর পাড় উঁচু করে বোল্ডার ও ফেন্সিং করে দেওয়া হবে।ফলে ভূমিক্ষয় হবে না।'
Source-eisamay

Comments

Popular posts from this blog

Pages 1

webs 21

webs 20